MrJazsohanisharma

ক্ষেপণাস্ত্র পরিচিতি

আবিদ হাসান

আধুনিক সমরাস্ত্রে ক্ষেপণাস্ত্র বা মিসাইল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ক্ষেপণাস্ত্র হচ্ছে স্ব-প্রণোদিত (সেলফ প্রপেলড) সিস্টেম। ক্ষেপণাস্ত্র চারটি অংশ নিয়ে গঠিত: টার্গেটিং অথবা গাইডেন্স, ফ্লাইট সিস্টেম, ইঞ্জিন এবং ওআর হেড। ক্ষেত্রবিশেষে নানারকম কাজের জন্য বিশেষভাবে তৈরিকৃত ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করা হয়, যেমন: ভুমি থেকে ভুমি এবং আকাশ থেকে ভুমি, আকাশ থেকে আকাশ, আকাশ থেকে ভূমি অথবা অ্যান্টি-স্যাটেলাইট ক্ষেপণাস্ত্র।


চিত্রঃ ক্ষেপণাস্ত্র

নামকরণ এবং ব্যবহারঃ

ক্ষেপণাস্ত্র শব্দটি এসেছে ল্যাটিন ক্রিয়াপদ মিটের অর্থাৎ "কিছু পাঠানো" থেকে। সমরাস্ত্রে কোনো কিছু নির্দিষ্ট লক্ষ্যে প্রক্ষেপন করাকে কয়েকভাবে সংজ্ঞায়িত করা যায়:

  • নির্দিষ্ট লক্ষ্যে ছোড়া শক্তিশালী গাইডেড গোলাবারুদকে ক্ষেপণাস্ত্র অথবা গাইডেড ক্ষেপণাস্ত্র বলে।
  • শক্তিশালী কিন্তু গাইডেড নয় এরকম প্রক্ষেপন করা যায় এইরকম গোলাবারুদকে রকেট বলে।

প্রকার ভেদঃ
  1. ব্যালিস্টিক মিসাইল
  2. ক্রজ মিসাইল
  3. আন্টি শিপ
  4. আন্টি ট্যাঙ্ক
  5. সারফেস টু এয়ার
  6. আন্টি এয়ারক্রাফট
  7. আন্টি ব্যালিস্টিক
  8. এয়ার টু এয়ার
  9. হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র
Previous Post Next Post